বাংলাদেশ হঠাৎ যুক্তরাষ্ট্রের মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠলো কেন?
যুক্তরাষ্ট্র মূলত বিভিন্ন বন্দুকযুদ্ধে নিহত সন্ত্রাসীদের বিষয়টিকে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেও কোনো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড সমর্থন করি না। কারণ প্রতিটি মানুষেরই ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার রয়েছে। যে কোনো অপরাধের শাস্তিই আইন ও আদালতের প্রক্রিয়ায়ই হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। র্যাব-পুলিশ যেহেতু ওয়েল ট্রেইনড। তাদের কাছে জঙ্গিরা পরাস্ত হওয়াটাই স্বাভাবিক। এই প্রক্রিয়াতেই হয়তো বেশ কিছু জঙ্গি স্পট ডেড হয়েছে। র্যাব-পুলিশেরও কিছু সদস্য আহত কিংবা নিহত হয়েছে। তবে একই সঙ্গে কমনসেন্স দ্বারা আমি এটিও বুঝি, জঙ্গিদের সঙ্গে আগ্নেয়াস্ত্র, গোলাবারুদ এসব থাকাটাই স্বাভাবিক। র্যাব-পুলিশের অভিযানে তারা আত্মসমর্পণ না করে আক্রমণ করলে র্যাব-পুলিশও হাত পা গুটিয়ে বসে না থেকে পাল্টা জবাব দেওয়াটাই স্বাভাবিক। প্রথমত, নিউজে ড. বেনজীর আহমেদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা এমনভাবে বলা হলেও বিষয়টি মোটেও ব্যক্তিগত পর্যায়ের নয়। বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের।