আমি এখনও সেলামি নেই : আলী রেজা উজ্জল
প্রকাশিত: ৩০ মে ২০১৯
স্টাফ রিপোর্টার (যুগের চিন্তা ২৪): জীবনে যার হররোজ কষ্ট তাঁর মধ্যেও ঈদ এলে একটু আনন্দ আসে। কারণ এই দিনে সব ভেদাভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে মিলিত হয় সকলে। নামাজ শেষে করা হয় দেশবাসীর জন্য ও সমস্ত মুসলিম উম্মার জন্য বিশেষ মোনাজাত এরপর ছোট থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত সকলে একে অন্যের সঙ্গে কাঁধেকাঁধ মেলায়। করে কুশল বিনিময়। এটাই বাঙালির ঐতিহ্য। ঈদুল ফিতরের এই মহতি দিনটি কিভাবে উদযাপন করবে এবিষয়ে যুগেরচিন্তা ২৪ এর সাথে খুটিনাটি আলাপ করে নগর পিতা আলী আহম্মদ চুনকার ছোট ছেলে মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলী আহম্মদ রেজা উজ্জল। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন শাহজাহান দোলন।
ঈদের প্রস্তুতি ও উদযাপনের সম্পর্কে তিনি বলেন, ঈদের কেনাকাটা ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গেছে। প্রথমে পরিবারের জন্য ও এরপর নিজের জন্য কিনেছি। আর সাধারণত আমি আমাদের পরিবারের সকলে যেমন, মা, ছেলে, বোন, ভাই আমারা এক সাথেই নারায়ণগঞ্জ দেওভোগের নিজ বাড়িতেই ঈদ উদযাপন করি। এছারা ঈদের দিন শহরের বাইরে অন্য কোথাও তেমন যাওয়া হয়না।
ঈদের দিন বেশ কয়েকটি বিশেষ পরিকল্পনার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ঈদের বিশেষ পরিকল্পনা প্রতি বারের মতো এবারও রয়েছে। প্রথমে ঈদের নামাজ আদায় করি। এরপর আমার এলাকার পীর ভাই, আতœীয়-স্বজন সবাই মিলে বাবার কবর জিয়ারতে যাই। ফিরে আসার পর কিছু ভালমন্দ খাওয়া দাওয়া করি এই তো। আর আমার বাবা (আলী আহম্মদ চুনকা) থাকতেও এই ভাবেই করতেন।
ছোটবেলার ঈদ আর এখনকার ঈদের মধ্যে পার্থক্য আছে। আছে কিছু স্বৃতি এমনটাই জানান আলী-রেজা উজ্জল। বলেন, ছোট বেলায় আমি আমার বাবার হাত ধরে ঈদের নামাজ আদায় করতে যেতাম। আর এখন আমার ছেলে আমার হাত ধরে নামাজ আদায় করতে যায়। এটাই পার্থক্য। তবে বাবাকে অনেক মনে পড়ে। আসলে যাদের বাবা নেই, ঈদের দিন সকলেরই মনে পড়বে বাবার কথা।
ঈদেরদিন সেলামি আদায়ের পূরনো কথার স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, সেলামির কথা বলতে গেলে আমি এখনও সেলামি নেই। আমার মা আছে উনি দেয়। আমার বোন মেয়র (আইভী) উনি দেয়। আমি বাড়ীর ছোট ছেলে তাই। তবে সবচেয়ে মনেপড়ে যেই বিষয়টা সেটা হচ্ছে, আগে তো ভাই বোন সকলে মিলে বাবা ছিল তারপর আরো চাচারা ছিলো এদের কাছ থেকে সেলামি নিতাম। কিন্তু এখন আর তেমনটা হয়না।
নারায়নগঞ্জের সর্বস্তরের সাধারণ মানুষকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, আমি সকরকে ঈদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি দোয়া করি সবাই যাতে ভাল ভাবে ঈদ পালন করতে পারে।
- স্বদিচ্ছা আর সৎ সাহস থাকলে সবাই উন্নতি করতে পারে: আচল আহমেদ
- গরুর চোখের প্রতি আমার দূর্বলতা আছে : রাজিব
- গরুর গলায় দাম লিখে ঝুলিয়ে রাখতাম : রনি
- সেদিনের পর থেকে আজও ছাগলের মাংস খাইনা : হোসনে আরা বীনা
- কোরবানির কথা মাথায় আসলেই ভয় লাগে : আবুল কাউসার আশা
- পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে পারবো কী না শঙ্কা আছে : শাহেদ
- দাম যেই শুনেছে সেই বলছে ‘ভাই ঠকছেন’: মোরছালীন বাবলা
- কখনো কোরবানির পশুর হাটে যাওয়া হয়নি : সাংসদ হোসনে আরা বাবলী
- ঈদ সালামি এখন কেউ দিতে চায় না, তাই জোর করে নেই : শাহ নিজাম
- ছোটবেলার ঈদে হৃদয় ছোঁয়া আনন্দ ছিল : এড.আওলাদ
- বাবা হাটে যাওয়ার পর রেললাইনে গিয়ে অপেক্ষা করতাম : অ্যাডভোকেট পলু
- বাবা-চাচা কেউই বেঁচে নেই, আমিই এখন অভিভাবক : আলেপ উদ্দীন
- এবার পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে চাই : খোরশেদ
- গরুর লেজ দিয়ে তৈরী রেসিপি আমার খুবই পছন্দ : কাউন্সিলর রুহুল আমি
- নেত্রী কারাগারে আলাদাভাবে তেমন কোন পরিকল্পনা নেই : গিয়াস উদ্দিন