
প্রিন্ট: ০১ আগস্ট ২০২৫, ০৩:২৬ এএম
দেশি ফলের বিক্রি বেশি, দাম কমেছে আমদানিকৃত ফলের

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ২০ জুন ২০২৫, ০৯:০৩ পিএম

ক্রেতাদের মধ্যে চাহিদা বেশি থাকায় বাজারে বেড়েছে দেশীয় ফলের সরবরাহ
ক্রেতাদের মধ্যে চাহিদা বেশি থাকায় বাজারে বেড়েছে দেশীয় ফলের সরবরাহ মৌসুমী ফলের চাহিদা ও সরবরাহ বেশি থাকায় দাম ও বিক্রি কমছে আমদানিকৃত ফলের। এলাকাভেদে এসব ফলের দাম কমেছে কেজিপ্রতি প্রায় ২০ থেকে ৩০ টাকা।
শুক্রবার (২০ জুন) রাজধানীর রামপুরা, বনশ্রী, খিলগাঁও ও শান্তিনগর এলাকার বাজার ঘুরে এমন চিত্র পাওয়া যায়। এসব বাজারে দেশীয় ফলের সরবরাহ বেশি দেখা যায়।
প্রতি কেজি গালা আপেল বিক্রি হচ্ছে ২৯০ টাকা থেকে ৩০০ টাকায়। আগে এটি বিক্রি হতো ৩২০ টাকা কেজিতে। সবুজ আপেল বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৩০০ টাকা দরে, যেটি আগে বিক্রি হতো ৩৩০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজিতে। নাশপাতি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায়। আগে কেজিপ্রতি বিক্রি হতো ৩৫০ টাকায়। মালটা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায়, যেটি আগে বিক্রি হতো ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায়।
তবে দাম কমেনি লাল আঙুরের। বাজারে প্রতি কেজি লাল আঙুর বিক্রি হচ্ছে ৫৫০ টাকা থেকে ৬০০ টাকা কেজিতে।
খিলগাঁওয়ের ফল বিক্রেতা বিল্লাল মিয়া বলেন, মৌসুমী ফলের সরবরাহ বেশি থাকায় মানুষ এখন আমদানি হওয়া ফল কম কিনছে। আপেল, আঙুর, মালটাসহ বিদেশি ফলের দাম কিছুটা কমলেও বিক্রি আগের মতো হচ্ছে না।
তিনি জানান, বাজারে এখন আম, লিচু, জাম ও কাঁঠালের বিক্রি বেশি। এসব ফলের দামও স্বাভাবিক। তবে আর কিছুদিন পর আমের দাম বাড়বে।
শান্তিনগরের ফল বিক্রিতা আবুল কালাম বলেন, প্রতিবছর এই সময়ে বিদেশি ফলের দাম কিছুটা কমে যায়, বিক্রিও কমে যায়। আমরা এই সময়ে বিদেশি ফলের বিপরীতে দেশীয় ফলের সরবরাহ বেশি রাখি। মৌসুমী ফল তো সব সময় পাওয়া যায় না।