BETA VERSION বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫
Logo
ইউনিকোড কনভার্টার
Logo
  • হোম
  • সর্বশেষ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • সারাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলা
  • বিনোদন
  • অর্থনীতি
  • চাকরি
  • মিডিয়া

সব বিভাগ ভিডিও আর্কাইভ ইউনিকোড কনভার্টার
Logo

প্রিন্ট: ৩১ জুলাই ২০২৫, ০৬:৪২ এএম

Swapno

সারাদেশ

নদী তীরের বালুমাটি দিয়ে বাঁধ নির্মাণ, বৃষ্টিতেই ধস

Icon

গাইবান্ধা প্রতিনিধি

প্রকাশ: ১৬ জুন ২০২৫, ১১:৩৭ এএম

নদী তীরের বালুমাটি দিয়ে বাঁধ নির্মাণ, বৃষ্টিতেই ধস

ছবি- যুগের চিন্তা


গাইবান্ধার সাঘাটায় যমুনা নদীর তীরে বালুমাটি দিয়ে বাঁধ সংস্কারের অভিযোগ উঠেছে। এতে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধের বিভিন্ন স্থানে গর্ত ও ধস দেখা দিয়েছে। মাটির বদলে বালু দিয়ে বাঁধ নির্মাণ করায় ধসে গেছে সেটি। এখন ধসে যাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধের ওপর দিয়েই পথচারী ও যান চলাচল করছে। তবে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেই।

বর্ষা শুরুর আগেই ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামতের দাবি স্থানীয়দের। তারা বলেন, ঠিকাদার ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্তাদের যোগসাজশে মাটির পরিবর্তে বালুমাটি দিয়ে তড়িঘড়ি করে কাজ করেছে। এতে বাঁধের স্থায়িত্ব নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।


তারা আরও অভিযোগ করেন, এস্কেভেটর দিয়ে বাঁধের নিচ থেকেই বালুমাটি তুলে সংস্কার করা হয়েছে। যার কারণে গত কয়েক দিনের সামান্য বৃষ্টিতে বাঁধের বিভিন্ন জায়গায় ধস দেখা দিয়েছে। বর্ষা মৌসুমে যমুনার প্রবল পানির চাপে বাঁধ ভেঙে প্রাণিকুলসহ ফসলি জমির ক্ষতির আশঙ্কা করছেন তারা।

পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, গাইবান্ধার সাঘাটা যমুনা নদীর তীর সংরক্ষণে বাঁশহাটা উকুনপাগলীর মোড় থেকে বসন্তবাড়ী পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার বাঁধের ব্যয় ধরা হয়েছে ২৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা। তিন প্যাকেজে যৌথভাবে বাঁধ তৈরির কাজ পান রংপুরের ঠিকাদার হাসিবুল হাসান এবং এমএস রহমান। নদী তীর সংরক্ষণ প্রকল্প-১ এর কাজটি শুরু হয় ২০২৩ সালের শুরুর দিকে।

সম্প্রতি ওই বাঁধ এলাকা ঘুরে দেখা যায়, আশপাশের বিভিন্ন বাড়ি, বাগান, মাঠ, নদীর পাড়ে ছোট-বড় গর্ত। যেখান থেকে বাঁধের জন্য মাটি নেওয়া হয়েছে। এস্কেভেটর দিয়ে নদীর তীর থেকেও বালুমাটি তোলা হয়েছে। এতে বাঁধ লাগোয়া গর্ত তৈরি হয়েছে। 
মুন্সিরহাটের স্থানীয় বাসিন্দা সাহেব মিয়া বলেন, বাঁধের কাজের সময় নিচ থেকে বালুমাটি তুলে সংস্কার করা হয়েছে। তাই সামান্য বৃষ্টিতে বাঁধে ফাটল দেখা গেছে। নদীতে পানি বেড়ে চাপ সৃষ্টি করলেই বাঁধ ভেঙে যাবে।

আরেক বাসিন্দা মেহের আলী বলেন, কাজ করার সময় পানি উন্নয়নের কর্তারা উপস্থিত ছিলেন। তাদের আমরা কাজের অনিয়ম নিয়ে কথা বললেও শোনেননি। উল্টো আমাদের কাজের স্টিমেট সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই বলে হুমকি দিয়েছেন। বালুমাটি দিয়ে বাঁধ নির্মাণ করায় বৃষ্টির সময় গর্ত ও ধসে গেছে। আর খরায় বালু ফুটে ওঠার কারণে মানুষসহ যানবাহন চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে।

এ বিষয়ে ঠিকাদার হাসিবুল হাসানের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

পাউবোর গাইবান্ধা কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক বলেন, আমিও শুনছি বাঁধটিতে বৃষ্টির কারণে বেশ কয়েক জায়গায় সামান্য করে ধসে গেছে। তবে বাঁধের কাজ এখনও চলমান রয়েছে। বাঁধের কাজে ঠিকাদারের ইচ্ছাকৃত অনিয়ম পেলে বিল আটকে রাখা হবে।

বালু বাঁধ ধস

এ সম্পর্কিত আরো খবর

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

সব খবর

সব খবর

আরো পড়ুন

Logo

Abu Al Moursalin Babla

Editor & Publisher

Major(Rtd)Humayan Kabir Ripon

Managing Editor

Email: jugerchinta24@gmail.com

আমাদের কথা যোগাযোগ শর্তাবলি ও নীতিমালা গোপনীয়তা নীতি বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা

অনুসরণ করুন

২০২৫ যুগের চিন্তা ২৪ কর্তৃক সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত

ঠিকানা: ২১/বি (৫ম তলা), গার্ডেন রোড, পশ্চিম তেজতুরীবাজার, তেজগাঁও, ঢাকা-১২১৫ | যোগাযোগ: +৮৮০১৩৩৯৪০৯৮৩৯, +৮৮০১৩৩৯৪০৯৮৪০ | ই-মেইল: jugerchinta24@gmail.com