ড. আনিসুজ্জামানের মৃত্যুতে সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের শোক
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
প্রকাশিত: ১৪ মে ২০২০
দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, লেখক, গবেষক জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চ। সংগঠনের আহ্বায়ক রফিউর রাব্বি ও সদস্য সচিব হালিম আজাদ কর্তৃক গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বার্তায় এ শোক জানান। তাঁরা শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেন।
বৃহস্পতিবার (১৪ মে) বিকেল ৪টা ৫৫ মিনিটে ঢাকায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ড. আনিসুজ্জামান (ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহির রাযিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। তিনি বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন।
শোকবার্তায় উল্লেখ করা হয়, দেশের মেধাবী কিশোর তানভীর মুহাম্মদ ত্বকী হত্যার বিচারের দাবিতে তিনি সবসময় সোচ্চার ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের পতন ঘটলো।
আনিসুজ্জামান ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ইমেরিটাস অধ্যাপক। তিনি ভাষা-আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান ও ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭২ সালে ড. কুদরাত-এ-খুদাকে প্রধান করে গঠিত জাতীয় শিক্ষা কমিশনের সদস্য ছিলেন তিনি। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস নিয়ে তাঁর গবেষণা সবিশেষ উল্লেখযোগ্য।
আনিসুজ্জামান শিক্ষা ও সাহিত্যে অবদানের জন্য দেশে ও দেশের বাইরে বহু পুরস্কার লাভ করেছেন। প্রবন্ধ গবেষণায় অবদানের জন্য ১৯৭০ সালে তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। শিক্ষায় অবদানের জন্য তাকে ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত হন তিনি। শিক্ষা ও সাহিত্যে অবদানের জন্য তাকে ভারত সরকার কর্তৃক প্রদত্ত তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পদ্মভূষণ পদক প্রদান করা হয়। সাহিত্যে অবদানের জন্য ২০১৫ সালে তাকে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা স্বাধীনতা পুরস্কারলাভ করে তিনি।
তিনি ১৯৯৩ ও ২০১৭ সালে দুইবার আনন্দবাজার পত্রিকা কর্তৃক প্রদত্ত আনন্দ পুরস্কার, ২০০৫ সালে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডি. লিট.ডিগ্রি এবং ২০১৮ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জগত্তারিণী পদক লাভ করেন। ২০১৮ সালের ১৯ জুন বাংলাদেশ সরকার তাকে জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ দেয়।
আনিসুজ্জামানের জন্ম ১৯৩৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি, অবিভক্ত ভারতের চব্বিশ পরগনা জেলার বসিরহাটে। তিনি চট্টগ্রাম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতী শিক্ষক। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতে গিয়ে বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য হিসেবে কাজ করেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি বাংলা একাডেমির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছিলেন।
- গার্লস অব নারায়নগঞ্জের ২ দিনব্যাপী নারী উদ্যোক্তা মেলার উদ্বোধন
- সামাজিক সংগঠন অগ্রযাত্রা’র ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন
- টেক্সটাইল গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের ফতুল্লা থানা কমিটি গঠন
- শাহ্ নিজামকে নবনির্বাচিত সায়েম প্লাজা বণিক সমিতির শুভেচ্ছা
- ‘জাতীয় ত্বকী চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতা ১৮’ এর ঘোষনা
- ‘এসিপিবি’তে সাধারণ সম্পাদক পদে লড়ছেন নারায়ণগঞ্জের রুমি
- বিএনএ নির্বাচন কুলসুম-আলমগীর পূর্ণ প্যানেলে বিজয়ী
- নারায়ণগঞ্জ জেলা সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন
- রোটারী ক্লাব অব না’গঞ্জ আপটাউন ও রোটারেক্ট ক্লাব’র বৃক্ষ রোপণ
- এবায়েদউল্লাহর স্ত্রীর মৃত্যুতে ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের শোক
- যুগের চিন্তা’র সম্পাদকের মা আর নেই,ফতুল্লা মডেল প্রেস ক্লাব’র শোক
- ফতুল্লায় আওয়ামী ফ্রেন্ডস সার্কেল এর পূর্ণাঙ্গ কমিটির ঘোষণা
- না’গঞ্জে বামাকা জেলা শাখার লাভলু সভাপতি ও রানা সম্পাদক
- বিএসআরএফ’র কার্যনির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হলেন মোরছালীন বাবলা
- ‘নারায়ণগঞ্জ সারা দুনিয়ায়’ ফেসবুক গ্রুপ সদস্যদের পুরস্কার বিতরণ