বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস
প্রকাশিত: ১৭ মার্চ ২০১৯
ডেস্ক রিপোর্ট (যুগের চিন্তা ২৪) : আজ ১৭ই মার্চ। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৯তম জন্মবার্ষিকী। বাঙালি জাতির জীবনের এক আনন্দের দিন। জাতীয় শিশু দিবস। ১৯২০ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার তৎকালীন গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়ায় সম্ভ্রান্ত শেখ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
বঙ্গবন্ধুর বাবার নাম শেখ লুৎফর রহমান। মায়েঢর নাম সায়েরা খাতুন। তাদের চার মেয়ে ও তিন ছেলের মধ্যে শেখ মুজিব ছিলেন তৃতীয়। বাবা-মা তাকে আদর করে ডাকতেন খোকা বলে। সেই ছোটবেলা থেকেই তিনি ছিলেন প্রতিবাদী। অন্যায়ের সঙ্গে আপোস করতেন না। তাই, শেখ মুজিবুর রহমান মাত্র ৫১ বছর বয়সেই জাতিকে দিয়েছিলেন একটি স্বাধীন রাষ্ট্র।
জাতি আজ শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে তার মহানায়ককে। উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে উদযাপন করবে তার শততম জন্মদিন। ‘বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুর জীবন করো রঙিন’ প্রতিপাদ্যে দিবসটি দেশজুড়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করা হবে। এ উপলক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশে বাংলাদেশের দূতাবাসগুলোয়ও নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিনটি উদযাপন করা হবে। দিবসটি উপলক্ষে আজ সরকারি ছুটি।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি তাঁর বাণীতে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আমাদের চিরন্তন প্রেরণার উৎস। তার নীতি ও আদর্শ প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে পড়ুক, গড়ে উঠুক সাহসী, ত্যাগী ও আদর্শবাদী নেতৃত্ব। বিংশ শতাব্দীতে নির্যাতিত, নিপীড়িত ও শোষিত মানুষের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করে যারা বিশ্বনন্দিত নেতা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাদের অন্যতম। ছাত্রজীবনে রাজনীতিতে নাম লিখিয়ে শোষণ-বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অগ্রণী হয়ে ওঠেন তিনি।’
প্রধানমন্ত্রীর তাঁর বাণীতে জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য : ‘বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন, শিশুর জীবন করো রঙিন’। তিনি বলেন, শিশুদের জীবনকে রঙিন করে গড়ে তুলতে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। জাতির পিতার সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের মূল লক্ষ্যই ছিল বাঙালি জাতিকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করে তাদের অর্থনৈতিক মুক্তি আনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সকল শিশুর সমঅধিকার নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে সুন্দর ভবিষ্যত্ গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। তিনি বলেন, আসুন, শিশুদের কল্যাণে আমরা আমাদের বর্তমানকে উত্সর্গ করি। সবাই মিলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলি।’
পাকিস্তানি জান্তার বিরুদ্ধে সংগ্রামে জীবনের বড় একটি সময় কারাগারেই কাটাতে হয়েছে তাকে। কিন্তু এ দেশের শোষিত-বঞ্চিত মানুষের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা আর দায়িত্ববোধে বারবার জান্তার রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে লড়ে গেছেন তিনি। তার বজ্র হুংকারে বারবার পিছু হটেছে পাকিস্তানি শাসকেরা। মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন পেয়েছেন তিনি। শেখ মুজিব হয়ে উঠেছিলেন এ দেশের মানুষের শেষ কথা, শেষ আশ্রয়।
- খোকাকে ‘ট্রাভেল ডকুমেন্ট’ দেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- সিঙাড়া ৫০ পয়সা, পরোটা এক টাকা!
- কত টাকা লাগবে হেলিকপ্টার ভাড়া করতে ?
- এক টুকরো মাংস না পাওয়া দু’ভাই এবার সবচেয়ে বড় গরুটি কোরবানি দিচ্ছে
- লাশের গলায় চিরকুটে লেখা ‘আমি ধর্ষক’
- বিক্ষোভে উত্তাল রাজপথ, ছাত্রদের আন্দোলন নিয়ে বললেন পার্থ
- ৫ম উপজেলা নির্বাচন : কখন, কোথায়
- কে এই আজিজ মোহাম্মদ ভাই!
- ঢাবির ভাইরাল হওয়া ছবিটি বাবা-ছেলের নয়
- পাঁচ ঘন্টায় পাসপোর্ট পাওয়া যাবে উন্নয়ন মেলায় !
- প্রথমে স্বামীর দুই পা কাটে, পরে দুই হাত কেটে মাথাও বিচ্ছিন্ন করে
- একটি ইলিশের দাম ১০ হাজার ৩শ টাকা !
- অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের নির্বাচনে ইব্রাহিম চেঙ্গিসের ভরাডুবি
- শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করলেন সোহেল তাজ
- নির্যাতিত রোকসানা যেনো একটি জীবন্ত কঙ্কাল