তারুণ্য ধরে রাখার উপায়
প্রকাশিত: ২ সেপ্টেম্বর ২০১৯
ডেস্ক রিপোর্টার (যুগের চিন্তা ২৪) : চেহারায় তারুণ্য ধরে রাখার চেষ্টা কমবেশি সবাই করেন। সেকারণে নানা ধরনের অ্যান্টি-এজিং প্রসাধনীর প্রচুর চাহিদা। এসব প্রসাধনীর ব্যবহারে সাময়িক উপকার মিললেও স্থায়ীভাবেত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখা সম্ভব না। বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে এসব পণ্য তৈরি হয় বলে ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
তারুণ্য ধরে রাখতে সঠিক জীবনযাপন পদ্ধতির প্রতি মনোযোগ দিতে হবে। প্রতিদিন একই সময়ে ব্যায়াম করতে হবে। খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে। আর ঘুমাতে হবে পর্যাপ্ত।
চেহারায় লাবণ্য ধরে রাখতে কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। এতে প্রাকৃতিকভাবেই আপনার ত্বক সুস্থ থাকবে। নিজের মধ্যে খুঁজে পাবেন প্রাণবন্ত সজীবতা।
শাক-সবজিতে গুরুত্ব দিন : শাক-সবজিতে আছে মিনারেল, খনিজ ও নানা ধরনের ভিটামিন উপাদান, যেগুলো দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ত্বকের লাবণ্য রাখে। ভেতর থেকে সৌন্দর্য বাড়ায়। এছাড়া শরীর থেকে ক্ষতিকর উপাদান বা টক্সিন দূর করতে নিয়মিত শাকসবজি খাওয়া দরকার।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন : হাস্যজ্জ্বল ত্বক পেতে প্রতিদিন ব্যায়ামের বিকল্প নাই। ইয়োগা, সাঁতার, হাঁটাহাঁটি কিংবা খালি হাতে ব্যায়াম করতে হবে। সকালে ব্যায়াম করা বেশি উপকারী হলেও সময় না পেলে দিনের যেকোন সময় ব্যায়াম করতে পারেন। তবে কোন ব্যায়ামগুলো আপনার জন্য উপযোগী তা চিকিৎসকের কাছে জেনে নিন।
পর্যাপ্ত পানি খেতে হবে : প্রতিদিন অন্তত দুই লিটার পানি খেতে হবে। শরীরকে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে পানি। অতিরিক্ত ওজন ঝেড়ে ফেলতেও কার্যকর।ডাবের পানি খান : ত্বকের সতেজভাব ধরে রাখতে ডাবের পানি উপকারি। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। শরীর থেকে ক্ষতিকর উপাদান বা টক্সিন দূর করতে ডাবের পানি বেশ কার্যকর।
হলুদ : কাঁচা দুধ বা দইয়ের সাথে হলুদ গুঁড়া মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে হবে। এটি ত্বক মসৃণ করে ও উজ্জ্বলতা বাড়ায়। তবে দিনেরবেলা এই প্যাক ব্যবহার করা উচিত না। রাতে ঘুমানোর আগে এই প্যাক ত্বকে লাগিয়ে ৩০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
ত্বক পরিচর্যা জরুরি : তারুণ্যদীপ্ত ত্বকের জন্য নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার করা, ময়েশ্চারাইজার লাগানো ও ত্বকের উপযোগী প্যাক ব্যবহার জরুরি। তবে ফেসপ্যাক বা ময়েশ্চারাইজার ঘষে ঘষে ত্বকে লাগানো ঠিক না। এতে ত্বক নাজুক হয়ে, বলিরেখা দেখা দিতে পারে।
দুধ ও দই খেতে হবে নিয়মিত : ত্বকের মসৃণতা ও লাবণ্য ধরে রাখতে দুধ ও দই ম্যাজিকের মতো কাজ করে। এই দুটি খাবার নিয়মিত খেতে হবে। এছাড়া দই ও কাঁচা দুধ ত্বকে লাগালেও বেশ উপকার পাওয়া যায়।
কেবল দামী প্রসাধনী ব্যবহার করেই ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখা যায় না। এজন্য দরকার বাড়তি যতœ ও সুশৃঙ্খল জীবনযাপন পদ্ধতি অনুসরণ করা। এটাই তারুণ্য ধরে রাখার গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার।
- কাশি (Cough) চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি
- দাঁতের মাড়ির রোগ প্রতিকার ও প্রতিরোধে হোমিওপ্যাথি
- ইপিআই টিকার তথ্য লিপিবদ্ধ হয় কাগজে
- বাত রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
- স্তন প্রদাহে হোমিও চিকিৎসা
- লিউকোরিয়া (Leucorrhoea) চিকিৎসা ও প্রতিকারে হোমিওপ্যাথি
- কিডনি রোগীর ডায়ালাইসিস নয়, হোমিও সমাধান
- হোমিওপ্যাথিতে জলবসন্তের প্রতিকার ও প্রতিষেধক
- আইবিএস-ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোমের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি
- এলার্জিজনিত আর্টিকারিয়া বা আমবাতে হোমিওপ্যাথির উপকারিতা
- কোলন ক্যান্সার নিরাময়ে হোমিও সমাধান
- মশা টার্গেট করে যাদেরকে কামড়ায় !
- কিডনী পাথর চিকিৎসায় হোমিও প্রতিবিধান
- জেনে নিন প্রতিদিন সুস্থ থাকার উপায়
- না’গঞ্জে ৩ এপ্রিল ৪০৭ নমুনা পরীক্ষায় আক্রান্ত ১৩৭