মঙ্গলবার   ২৩ এপ্রিল ২০২৪   বৈশাখ ১০ ১৪৩১

ছোটবেলা থেকেই জুভেন্টাসে খেলার স্বপ্ন দেখতেন রোনালদো!

প্রকাশিত: ১২ আগস্ট ২০১৮  

খেলাধূলা ডেস্ক (যুগের চিন্তা ২৪) : জীবনের শুরুটা ছিল নিজের দেশ পর্তুগালের ক্লাব স্পোর্টিং সিপিতে। সেখানে থাকতেই স্বপ্নের দরজা খুলে যায় পর্তুগিজ এই ফুটবলারের। চোখে পড়েন ম্যানইউ কোচ আলেক্স ফার্গুসনের। সেখান থেকে ২০০৩ সালে চলে আসেন ম্যানইউতে। ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে খেলেন ৬ মৌসুম। ২০০৯ সালে তখনকার সময়ের বিশ্বের সবচেয়ে দামি ফুটবলার হিসেবে নাম লেখান রিয়াল মাদ্রিদে।

 

স্প্যানিশ জায়ান্টদের হয়ে খেললেন ৯ মৌসুম। গোলের পর গোলের বন্যায় ভাসিয়ে দিলেন প্রতিপক্ষকে। রিয়ালের হয়ে ৪৩৮ ম্যাচ খেলে করেন ৪৫০ গোল। রীতিমত রেকর্ড। সর্বশেষ টানা তিন বছর ক্লাবকে উপহার দিয়েছেন তিনটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা।

 


তবুও রিয়াল মাদ্রিদের মায়া ছাড়লেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। বার্নাব্যুর সঙ্গে যে নাড়ির সম্পর্ক তৈরি হয়েছে সে সম্পর্ক ভাঙতে দ্বীধা করলেন না। নাম লেখালেন ইতালিয়ান চ্যাম্পিয়ন জুভেন্টাসে। তুরিনে গিয়ে এখনও জুভেন্টাসের জার্সি গায়ে মাঠে নামেননি সিআর সেভেন। তবে, একটি প্রীতি ম্যাচে রোববার মাঠে নামার আগে মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন ৫ বারের বিশ্বসেরা এই ফুটবলার।

 

জুভেন্টাসে যোগ দেয়ার স্বপ্ন নাকি রোনালদো দেখতেন ছোটবেলা থেকেই। ইতালিয়ান ক্লাবটির প্রতি নিজের ভালোলাগা ছিল অনেক আগে থেকেই এবং সেই ভালোলাগা থেকেই নাকি তুরিনে এসে নাম লিখেছেন সিআর সেভেন। জুভেন্টাসে এসে নিজেকে খুব সুখি মনে করছেন পর্তুগিজ এই তারকা।

 

রোনালদো বলেন, ‘আমি নিজে দারুণ অনুভব করছি। সবকিছুই এখানে ভালো। সত্যি সত্যি আমি এখানে এসে আনন্দিত এবং সুখি।

 

ছোটকাল থেকে জুভেন্টাস ছিল রোনালদোর প্রিয় ক্লাব এবং এই ক্লাবের হয়ে খেলার ইচ্ছা তার। সে কথাই জানালেন সিআর সেভেন। তিনি বলেন, ‘এটা অবশ্যই একটি সেরা ক্লাব। আমি যখন একেবারে ছোট ছিলাম তখন থেকেই এই ক্লাবকে পছন্দ করতাম এবং এই ক্লাবের খেলা দেখাম। তখন থেকেই কিন্তু আমি বলতাম যে, এই ক্লাবের হয়ে একদিন খেলবো।’

এই বিভাগের আরো খবর