বৃহস্পতিবার   ২৮ মার্চ ২০২৪   চৈত্র ১৪ ১৪৩০

কিডনি রোগীর ডায়ালাইসিস নয়, হোমিও সমাধান

প্রকাশিত: ১৫ নভেম্বর ২০১৯  

মূত্র যন্ত্রের এবং মূত্রের যে কোন পীড়া সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান লাভ করতে হলেই প্রথমে যন্ত্রটি সম্পর্কে আমাদের একটি সঠিক ধারণা থাকতে হবে। মূত্র যন্ত্রটিকে প্রধান চারটি ভাগে ভাগে ভাগ করা যায়- ১.দুইটি কিডনি যা মূত্র নিঃসৃত করে থাকে ২.দুটি মূত্রবাহী নালী বা ইউরেটারস যা প্রসাবকে কিডনি থেকে নীচে নিয়ে যায় ৩.একটি মূত্রস্থলী বা ইউরিনারি ব্লাডার যেখানে মূত্র সঞ্চিত থাকে ৪.মূত্রনালী বা ইউরেথ্রা যা দিয়ে প্রসাব বেরিয়ে আসে। পুরুষদের ক্ষেত্রে ইহা এটি যোনি বহিঃইন্দ্রীয় এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে একটি ছিদ্র। 


মূত্রযন্ত্রের উল্লেখযোগ্য অংশগুলো হলো-লেফট্ কিডনি, রাইট কিডনি, এয়োর্টা, ইনফিরিয়ার ভেনা কেভা, লেফট্ ইউরেটার, রাইট ইউরেটার, ইউরিনারি ব্লাডার, ইউরেথ্রা। ডান কিডনি বাঁ দিকের কিডনি থেকে একটু নীচে থাকে, তার কারণ ডান দিকের কিডনির উপর লিভার থাকে। প্রতিটি কিডনি লম্বায় প্রায় ৪/৫ ইঞ্চি এবং প্রান্তেই আড়াই ইঞ্চি। একজন পূর্ণ বয়স্ক লোকের কিডনির প্রতিটির ওজন হয় প্রায় ১৪০ গ্রাম। 

 

কিডনির আকৃতি অনেকটা বরবটি ভেতরের দানার মতো। ডানদিকের কিডনির সামনে থাকে লিভার বৃহৎ অন্ত্র, ডিওডেনাম এবং ক্ষুদ্রান্ত্র।বাম দিকের কিডনি সামনে থাকে প্লীহা, প্যানক্রিয়াস,পাকস্থলীর অংশ, ক্ষুদ্রান্ত্র এবং বৃহৎ অন্ত্র। 

 

সম্প্রতি বাংলাদেশে ২ কোটিরও বেশি মানুষ কোনো না কোনো কিডনি রোগে আক্রান্ত। প্রায় ৭৫ শতাংশ কিডনি বিকল হওয়ার পর রোগীরা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। প্রতি বছর কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীর মধ্যে মারা যাচ্ছেন ৪০ থেকে ৫০ হাজার মানুষ। অথচ গণসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ৬০ শতাংশ কিডনি রোগ প্রতিরোধ করা হোমিওপ্যাথিতে সম্ভব।


 
বাংলাদেশে কিডনি নষ্ট হওয়াসহ অন্যান্য মারাত্মক কিডনি রোগ বৃদ্ধির যে পিলে চমকানো খবর বেরিয়েছে, তাতে যে-কোন সচেতন ব্যক্তিমাত্র মর্মাহত হবেন। পরিসংখ্যান মতে, বাংলাদেশে ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে প্রায় ২ কোটি লোক কিডনি রোগে আক্রান্ত। এদের মধ্যে দীঘর্স্থায়ী জটিল কিডনি রোগে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১কোটি ৮০লাখ। এই রোগে প্রতি ঘণ্টায় মৃত্যুবরণ করছে ৫ জন। 

 

যেহেতু কিডনি ডায়ালাইসিস এবং নতুন কিডনি লাগানোর মতো চিকিৎসায় লাখ লাখ টাকা খরচ করতে হয়, সেহেতু বেশির ভাগ রোগীই বলতে গেলে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরণ করে। তাছাড়া দীঘর্স্থায়ী কিডনি রোগীদের বেশীর ভাগই হার্ট এটাকে মারা যায়। কারণ কিডনী রোগ, হার্ট এটাক এবং ডায়াবেটিস একেবারে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। 

 

রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, এসব প্রাণনাশি কিডনি রোগের সংখ্যা কল্পনাতীত হারে বৃদ্ধির ুুল কারণ হলো ভেজাল খাবার ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ। এই তিনটি কারণকে এলোপ্যাথিক কিডনি বিশেষজ্ঞরা প্রকৃত কারণ বললেও আসলে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে বরং বেশি বেশি এলোপ্যাথিক ঔষধ খাওয়াকেই কিডনি নষ্ট হওয়ার মূল কারণ বলতে হবে। 

 

কেননা আমরা অনেকেই জানি না যে, আমরা যতো ঔষধ খাই তার অধিকাংশই রক্তে প্রবেশ করে তাদের কাজ-কর্ম পরিচালনা করে থাকে। পরবর্তীতে তাদেরকে রক্ত থেকে সংগ্রহ করে ছেকে ছেকে শরীর থেকে বের করার দ্বায়িত্ব পালন করতে হয় এই কিডনী দুটিকে। ফলে আমরা যতো বেশি ঔষধ খাই, আমাদের কিডনিকে তত বেশি পরিশ্রম করতে হয় এবং ফলশ্রুতিতে কিডনি দুটি তত বেশি দুর্বল-ক্লান্ত-শ্রান্ত-অসুস্থ হয়ে পড়ে।তাছাড়া বেশি বেশি ঔষধ খেলে তাদেরকে শরীর থেকে বের করে দেওয়ার জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হয়।

 


কিন্তু আমাদের অনেকেই বেশি বেশি পানি খাওয়ার বিষয়টি মেনে চলি না। কিডনি ড্যামেজ হওয়ার মূল কারণ হিসেবে যে রোগকে বিবেচনা করা হয় তার নাম নেফ্রাইটিস এবং নেফ্রাইটিস হওয়ার মূল কারণও এই ঔষধ। কিডনি যদিও নিয়মিত আমাদের খাওয়া সকল ঔষধসমূহ নিষ্কাশন করে কিন্তু তার মাঝেও ঔষধের দুয়েকটা কণা কিডনির অজান্তেই এর গায়ে লেগে থাকে।পরবর্তীতে সেই কণাটির ওপর নানারকমের জীবাণু, ক্যামিকেল, মৃতকোষ ইত্যাদি জমতে জমতে সেটির গঠন বদলে যায়। ফলে কিডনি আর সেই কণাটিকে চিনতে পারে না। 

 


এক সময় কণাটি নিজে কিডনির একটি অংশ হওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু কিডনী সেই কণাটিকে গ্রহণ করতে রাজী হয় না। শেষ পর্যন্ত কিডনির ভিতরে গৃহযুদ্ধ শুরু হয় যাকে ডাক্তারি ভাষায় বলে অটোইমিউন রিয়েকশান এভাবে কিডনির এক অংশ অন্য অংশকে চিনতে না পেরে শত্রু হিসেবে গণ্য করে এবং তাকে ধ্বংস করার জন্য উঠেপড়ে লেগে যায়। ফলে কিডনি নিজেই নিজের ধ্বংস ডেকে আনে এবং আমরা কবরের বাসিন্দা হয়ে যাই।সাথে সাথে আমাদের সন্তান-সন্ততীদের করে যাই পথের ভিখারী। কেননা এলোপ্যাথিক চিকিৎসায় কিডনি রোগের যে চিকিৎসা খরচ, তাতে যে-কোন কিডনি রোগীর পরিবারকে পথে নামতে ছয় মাসের বেশি লাগে না। 

 

কাজেই বলা যায় যে, উচ্চরক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস আমাদের কিডনির যতটা ক্ষতি না করে, তার চেয়ে অনেক বেশি ক্ষতি করে এসব রোগ চিকিৎসার নামে যুগের পর যুগ খাওয়া মারাত্মক ক্ষতিকর এলোপ্যাথিক কেমিক্যাল ঔষধগুলি।

 


বিশেষ করে যে-সব এলোপ্যাথিক ঔষধ মানুষ বেশি বেশি খায় (যেমন-এন্টিবায়োটিক, ব্যথার ঔষধ, বাতের ঔষধ, ঘুমের ঔষধ, ব্লাড প্রেসারের ঔষধ, মানসিক রোগের ঔষধ ইত্যাদি), এগুলো কিডনির এতই ক্ষতি করে যে, এদেরকে কিডনির যম বলাই উচিত।একটি বাস্তব সত্য কথা হলো, প্রচলিত অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতিতে ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ কখনও সারে না ; বলা হয় এগুলো “নিয়ন্ত্রণে থাকে”।

 

আসল কথা হলো, কোন ঔষধ যখন বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ খাওয়া হয়, তখন সেই ঔষধ আর রোগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না বরং রোগই সেই ঔষধকে নিয়ন্ত্রণ করে ফেলে। ফলে এসব কুচিকিৎসায় ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ তো সারেই না বরং দিন দিন আরো নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। মাঝখানে মারাত্মক মারাত্মক ঔষধের ধাক্কায় কিডনির বারোটা বেজে যায়। 

 


অথচ একজন বিশেষজ্ঞ হোমিও ডাক্তারের অধীনে চিকিৎসা নিলে ডায়াবেটিস, উচ রক্তচাপ এবং নেফ্রাইটিস দুয়েক বছরের মধ্যেই কেবল নিয়নত্রণ নয় বরং একেবারে নির্মূল হয়ে যায়।কেননা হোমিও ঔষধে যেহেতু ঔষধের পরিমাণ থাকে খুবই কম, সেহেতু এগুলো কয়েক যুগ খেলেও কিডনিতে জমে কিডনি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা নাই। অন্যান্য রোগের মতো কিডনি রোগের চিকিৎসাতেও হোমিও ঔষধ শ্রেষ্টত্বের দাবীদার। কারণ প্রচলিত অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতিতে কিডনি রোগের কষ্টগুলো নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও কিডনি রোগের পেছনের মূল কারণসমূহ দূর করা যায় না। 

 

একমাত্র হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমেই কেবল কিডনি রোগের পেছনের মূল কারণসমূহ দূর করা সম্ভব হয় এবং এভাবে একই রোগ কয়েক বছর পরপর ঘুরে ফিরে বার বার ফিরে আসা ঠেকানো যায়। কিডনি নষ্ট হওয়ার কারণে যারা ডায়ালাইসিস করে বেঁচে আছেন, তারাও ডায়ালাইসিসের পাশাপাশি হোমিও চিকিৎসা গ্রহণ করে তাদের বিকল কিডনিকে ধীরে ধীরে সচল করে তুলতে পারেন। 

 

হোমিওপ্যাথিতে বংশগত রোগ প্রবণতার ইতিহাস এবং শারীরিক-মানসিক গঠন, বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী ঔষধ প্রয়োগ করলে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা, উজ্জীবিত হয়। ফলশ্রুততে দেখা যায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে নষ্ট কিডনি আবার ভালোভাবে কাজ করতে শুরু করে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিডনি পুরোপুরি ভালো না হলেও যথেষ্ট উন্নতি হওয়ার ফলে ডায়ালাইসিসের সংখ্যা কমানো যায়। যেমন-দেখা যায় যেই রোগীর প্রতি সপ্তাহে দুইবার ডায়ালাইসিস করতে হতো, তার হয়ত এখন পনের দিনে বা মাসে একবারকরতে হয়। আর কিডনি পুরোপুরি ভালো হয়ে গেলে ডায়ালাইসিস পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া যায়। অথচ প্রচলিত অন্যান্য চিকিৎসায় একবার ডায়ালাইসিস শুরু করলে কিডনি না পাল্টানলো পর্যন্ত আর সেটি বন্ধ করা যায় না। বরং যত দিন যায় ডায়ালাইসিস তত বেশি ঘন ঘন করতে হয়। 

 

আমাদেরকে বুঝতে হবে যে, ডায়ালাইসিসের মাধ্যমে নষ্ট কিডনি কখনও ভালো করা যায় না বরং এর মাধ্যমে কেবল কিডনি কাজ বিকল্প উপায়ে সমপন্ন করে রোগীকে বাঁচিয়ে রাখা হয়। তবে হ্যাঁ, একথা সত্য যে, শতকরা নব্বইভাগ রোগ বিনা চিকিৎসাতেই ভালো হয়ে যায় (আমাদের শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার বদৌলতে)।এতে সময় বেশি লাগে কিন্তু উপযুক্ত চিকিৎসা গ্রহণ করলে অনেক কম সময়ে রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।তাই অনেকের সাময়িকভাবে নষ্ট কিডনিও বিনা চিকিৎসায় ভালো হয়ে যেতে পারে।

 

সাধারণত কিডনি রোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা রোগের ভয়াবহতার মাত্রা এবং রোগের পেছনের অর্ন্তনিহিত কারণ অনুযায়ী দুই থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে শেষ করা যায়। কিন্তু প্রচলিত অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতিতে কিডনি রোগের চিকিৎসা প্রায় সারাজীবনই চালিয়ে যেতে হয়। নষ্ট কিডনি প্রচলিত অন্যান্য চিকিৎসায় কখনও ভালো হয় না। কারণ তাদের টার্গেট হলো কিডনিকে ভালো করা নয় বরং কৃত্রিম উপায়ে কিডনির কাজ অন্যভাবে চালিয়ে নেওয়া  যেমন- ডায়ালাইসিস করা এবং কিডনি পাল্টানো)। 

 


হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের মায়াজমেটিক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে এতে অনেক বিস্ময়কর ঘটনা ঘটতে দেখা যায়, যা অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতিতে অকল্পনীয়। যেমন-হোমিও চিকিৎসায় কিডনির ধ্বংস হওয়া কোষন্তুর জায়গায় ভালো টিস্যু গজাতে দেখা যায়। 

 


সাধারণত কিডনি পাল্টানোর পরে অনেক ক্ষেত্রে কিডনি গ্রহীতার শরীর এই নতুন কিডনিকে গ্রহণ করতে চায় না নতুন কিডনিকে সে প্রত্যাখান করে।নতুন কিডনীকে প্রত্যাখ্যানের এই হার বেশ উচ্চ। রক্ত সম্পর্কের আত্মীয় ছাড়া অন্যদের কিডনি গ্রহণ করলে এসব বিদ্রোহের ঘটনা ঘটে থাকে। প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন কিডনির বিরুদ্ধে শরীরের এই বিদ্রোহকে সামাল দিতে লাখ লাখ টাকা ব্যয় করতে হয় ; অথচ এসব ক্ষেত্রে অপারেশনের পূর্ব থেকেই (অথবা অপারেশনের পরেও) যদি হোমিও চিকিৎসা অবলম্বন করা হয় তবে অন্তত একশগুণ কম খরচে বিদ্রোহ সামাল দেওয়া সম্ভব।

 


নতুন কিডনি সংযোজনের পরে অনেক সময় দেখা যায় কিডনির সাথে সম্পর্কিত রোগের (যেমন-ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদির) মাত্রা বেড়ে গিয়ে এমন পর্যায়ে পৌঁছে যে, তাকে আর নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপের মতো কিডনির সাথে সম্পর্কিত রোগসমূহ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় যে কত সহজে দমন করা যায়, তা পূর্বেই বলেছি। 

 

কিডনি রোগীদের পাশাপাশি যাদের কিডনি রোগ নাই কিন্তু ফ্যামিলিতে কিডনি রোগের ইতিহাস আছে, তাদের উচিত প্রতিরোধমীলক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিয়ে কিডনি নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি থেকে মুক্ত থাকা। কারণ একজন দক্ষ হোমিও ডাক্তার যে-কোন মানুষের সামগ্রিক ইতিহাস শুনলে অদূর অথবা দূর ভবিষ্যতে তার কী কী রোগ হওয়ার সম্ভাবনা আছে, তা বুঝতে পারেন এবং সেই অনুযায়ী ঔষধ প্রয়োগ করে তাকে সে রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে পারেন। 

 

যারা জন্মের পর থেকেই একজন হোমিও বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চিকিৎসার অধীনে থাকেন, তাদের কিডনি নষ্ট হওয়ার কোনই সম্ভাবনা নাই। আবার যে-সব ডায়াবেটিস রোগী একই সাথে উচ্চ রক্তচাপেও ভোগছেন, তাদের কিডনি নষ্ট হওয়ার হাত থেকে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করা। 

 


হোমিওস মাধান : রোগ নয় রোগীকে চিকিৎসা করা হয় এই জন্য একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসককে ডা.হানেমানের নির্দেশিত হোমিওপ্যাথিক নিয়মনীতি অনুসারে কিডনি রোগীর ডায়ালাইসিস হোমিওপ্যাথিসহ যেকোন জটিল কঠিন রোগের চিকিৎসা ব্যক্তি স্বাতন্ত্রভিওিক লক্ষণ সমষ্টি নির্ভর ও ধাতুগতভাবে চিকিৎসা দিলে আল্লাহর রহমতে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব।

 

ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ


লেখক : স্বাস্থ্য বিষয়ক উপদেষ্টা- হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটি, কেন্দ্রীয় কমিটি
সহসাধারণ সম্পাদক- চট্টগ্রাম হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক কল্যাণ সোসাইটি 
কোচেয়ারম্যান-হোমিও বিজ্ঞান গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র 
মোবাইল : ০১৮২২ ৮৬ ৯৩ ৮৯
ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরো খবর