২০৩৫ সালে রাজধানীর জনসংখ্যা হবে দ্বিগুণ

যুগেরচিন্তা২৪.কম: ২০৩৫ সালে রাজধানী ঢাকার জনসংখ্যা বর্তমান সময়ের চেয়ে দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাবে। সেই সময়ে রাজধানীর জনসংখ্যা দাঁড়াবে ৩ কোটি ৫০ লাখে বলে জানিয়েছেন বিশ্বব্যাংক। বিশ্বব্যাংক বলছে, বর্তমানে ঢাকার জনসংখ্যা ১ কোটি ৮০ লাখ। ২০৩৫ সালে এই জনসংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে ৩ কোটি ৫০ লাখ হবে। এমন জনসংখ্যার একটি নগরীর উৎপাদনশীলতা বাড়ানো গেলে অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখতে পারে। উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশ হতে হলে বাংলাদেশকে অবশ্যই ঢাকার সম্প্রসারণ করতে হবে। বুধবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর একটি হোটেলে ২০৩৫ সালের মধ্যে রাজধানীর উন্নয়ন সম্ভাবনা নিয়ে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিশ্বব্যাংক এ তথ্য তুলে ধরেছে। বিশ্বব্যাংক আয়োজিত এই সম্মেলনে অংশ নিয়েছিল স্থানীয় সরকারমন্ত্রী, ঢাকার দুই মেয়র এবং দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন। বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর চিমিয়াও ফান বলেন, ঢাকার মতো জনবহুল একটি নগরীর বিস্তার হয়েছে অপরিকল্পিত এবং অগোছালোভাবে। অপরিকল্পিত নগরায়নের কারণে তীব্র যানজট, বাসযোগ্যতার নিম্নমান, বন্যা ও ভূমিকম্পের মতো দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়েছে। বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের প্রধান অর্থনীতিবিদ মার্টিন রামা উপস্থাপিত এক প্রবন্ধে বলা হয়, পরিকল্পিতভাবে পূর্বাঞ্চলের উন্নয়ন হলে এক দিকে পুরো ঢাকার উৎপাদনশীলতা ও বাসযোগ্যতা বাড়বে, আবার ঢাকার অন্যান্য এলাকার যানজট ও ভিড় কমাতে সহায়ক হবে। তবে মার্টিন রামা আশঙ্কা প্রকাশ করেন, বর্তমানের মতো অপরিকল্পিত অবস্থায় চলতে থাকলে পূর্ব ঢাকার উৎপাদনক্ষমতাও বাকি ঢাকার মতো কম হবে। পূর্বাঞ্চলেরও যানজটে স্থবির হয়ে পড়ার এবং বন্যা ও ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হবে। বর্তমানে ঢাকার জনবহুল এলাকাগুলোতে নতুন করে অবকাঠামো করার চেয়ে পূর্ব ঢাকার টেকসই উন্নয়ন অনেক কার্যকর এবং অর্থনৈতিক দিক থেকে লাভজনক হবে। ২০৩৫ সালে রাজধানী ঢাকার জনসংখ্যা বর্তমান সময়ের চেয়ে দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাবে। সেই সময়ে রাজধানীর জনসংখ্যা দাঁড়াবে ৩ কোটি ৫০ লাখে বলে জানিয়েছেন বিশ্বব্যাংক। বিশ্বব্যাংক বলছে, বর্তমানে ঢাকার জনসংখ্যা ১ কোটি ৮০ লাখ। ২০৩৫ সালে এই জনসংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে ৩ কোটি ৫০ লাখ হবে। এমন জনসংখ্যার একটি নগরীর উৎপাদনশীলতা বাড়ানো গেলে অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখতে পারে। উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশ হতে হলে বাংলাদেশকে অবশ্যই ঢাকার সম্প্রসারণ করতে হবে। বুধবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর একটি হোটেলে ২০৩৫ সালের মধ্যে রাজধানীর উন্নয়ন সম্ভাবনা নিয়ে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিশ্বব্যাংক এ তথ্য তুলে ধরেছে। বিশ্বব্যাংক আয়োজিত এই সম্মেলনে অংশ নিয়েছিল স্থানীয় সরকারমন্ত্রী, ঢাকার দুই মেয়র এবং দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন। বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর চিমিয়াও ফান বলেন, ঢাকার মতো জনবহুল একটি নগরীর বিস্তার হয়েছে অপরিকল্পিত এবং অগোছালোভাবে। অপরিকল্পিত নগরায়নের কারণে তীব্র যানজট, বাসযোগ্যতার নিম্নমান, বন্যা ও ভূমিকম্পের মতো দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়েছে। বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের প্রধান অর্থনীতিবিদ মার্টিন রামা উপস্থাপিত এক প্রবন্ধে বলা হয়, পরিকল্পিতভাবে পূর্বাঞ্চলের উন্নয়ন হলে এক দিকে পুরো ঢাকার উৎপাদনশীলতা ও বাসযোগ্যতা বাড়বে, আবার ঢাকার অন্যান্য এলাকার যানজট ও ভিড় কমাতে সহায়ক হবে। তবে মার্টিন রামা আশঙ্কা প্রকাশ করেন, বর্তমানের মতো অপরিকল্পিত অবস্থায় চলতে থাকলে পূর্ব ঢাকার উৎপাদনক্ষমতাও বাকি ঢাকার মতো কম হবে। পূর্বাঞ্চলেরও যানজটে স্থবির হয়ে পড়ার এবং বন্যা ও ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হবে। বর্তমানে ঢাকার জনবহুল এলাকাগুলোতে নতুন করে অবকাঠামো করার চেয়ে পূর্ব ঢাকার টেকসই উন্নয়ন অনেক কার্যকর এবং অর্থনৈতিক দিক থেকে লাভজনক হবে।